স্পোর্টস ডেস্ক :
মস্কোর লুঝনিকিতে তৈরি হলো ইতিহাস। প্রথবার বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছে গেছে ক্রোয়েশিয়া। ক্রোয়াটদের সোনালী প্রজন্ম প্রমাণ করেছে সামর্ধ্যের। তাতেই ৫২ বছরের স্বপ্ন চূর্ণ হয়েছে ইংল্যান্ডডের।
এক নব অর্জনের কেচ্ছা রচিত হলো। রেফরির, বাঁশির সাথেই ক্রোয়াট বিপ্লবের স্বাক্ষী হলো একাশি হাজারি লুঝনিকি।
অর্জন, ইতিহাস, প্রাপ্তি কিংবা অসাধ্য সাধান, কোন কিছুতেই তার সংঙ্গার্থ হয় না। যেখানে তৃপ্তি আর আবেগ মিলে মিশে একাকার।
জাতিসত্ত্বা যখন অটুট এক বন্ধনের নাম তখণ সম্পর্কগোলো, গড়ে ওঠে আত্মার অন্ত:স্থল থেকে। প্রজনন্মের সেতুবন্ধনে এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ সুযোগ আর কী থাকতে পারে?
অথচ ক্রোয়াটদের এই বাধনহারা উচ্ছ্বাসের নিচে পিষ্ট হয়ে বিষাদে নীল ইংলিশদের ৫২ বছরের লালিত স্বপ্ন। ১৯৬৬’র পর যে শিরোপার আশা একটু একটু করে প্রস্ফুটিত হচ্ছিল, সেমিফাইনালে তারই দাফন রচিত হলো লুঝনিকির সবুজ গালিচায়।
হতে পারত অনেক কিছু, শুধু হলো না যা হওয়ার কথা ছিল। পারলনা ইংলিশরা গল্পের শেষটা উল্টোভাবে লিখতে। তাহলে কী আর ইংরেজ গুরুকে মিথ্যে আশ্বাসের আশ্রয় নিতে হতো।
ব্যর্থতার গল্প কারই বা শুনতে মন চায়। এযে ইতিহাস রচনার দিন, ক্রোয়াটদের ইতিহাস। মানজুকিচ, মদ্রিচ, রাকিতিদ, পেরিসিচদের অম্লান অর্জনে উদ্বেলিত গোটা জাতি। শুভেচ্ছে তোমাদের হে সোনালী প্রজন্ম।